জীবন বড়ই আনন্দের আবার অনেক কষ্টো আর যন্ত্রনার ও হয়ে উঠে। মানুষ সামাজিক জীব তাই কখনো একা থাকতে পারেনা। বন্ধু বান্ধব আত্তীয় স্বজন ও পরিবারের কাছের মানুষদের নিয়েই একটা মানুষের সুখ দুঃখ নিয়ে গড়ে ওঠে একটা জীবন। কিন্তু যখন পরিবারের কাছের মানুষগুলো দুরে সরে যায়, ব্যবসায়কি বন্ধু বান্ধবগুলো ও অর্থের লোভে প্রতারনা করে। আরো অনেক বিষয়ের উপর ভেবে ভেবে একটা মানুষ জীবন থেকে বাচতে মুত্যকেই হয়তো আপন করে নেয়।
যার বড় উদাহরণ ব্যবসায়ী মহসীন সাহেব। গতকাল রাতে ফেসবুক লাইভে এসে নিজের জীবনের কষ্টের কথাগুলো বলতে বলতে নিজের লাইসেন্স করা পিস্তল মাথায় ঠেকিয়ে নিজ ফ্লাটে আত্তহত্যা করে চলে যান না ফেরার দেশে। জানা গেছে আত্তহত্যাকারী মহসীন চিত্র নায়ক রিয়াজের শশুর ছিলেন।
একজন বাবা নিজ পরিবার ও সন্তানদের জন্য জীবনে অনেক কষ্টো করে যান। নিজের সন্তানদের বড় করে তোলার জন্য ও শু-শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্য। জীবনে অনেক ত্যাগ শিকার করে থাকেন। কিন্তু আমরা যারা সন্তানরা আছি তারা বাবার কষ্টোগুলো বুঝিনা ও বুঝতেও চাইনা। আমাদের প্রতিষ্ঠিত করতে বাবারাই হয়ে যায় অ-প্রতিষ্ঠিত শেষ বয়সে সেই বাবারাই যখন একা হয়ে যায় দেখভাল করার কেউ থাকেনা, তখন জীবনে বেচে থাকার স্বাধও ফুরিয়ে যায়।
তাই বলবো সব বাবা-মায়েদেরকে নিজ সন্তানদের শুধু মাত্র বিদ্যালয়ের লেখাপড়ায় ই শিক্ষিত করে গড়ে তুললে হবে না। তাদের দিনের আলোয় প্রকৃত শিক্ষা দিতে হবে এবং সত্যিকারের মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে প্রথম থেকেই চেষ্টা করতে হবে।