প্রতিনিয়ত খাদ্যদ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি-ই পেয়ে চলেছে। এতে সাধারণ মানুষ অতিষ্ট হয়ে উঠেছে। বর্তমান সময়ে সাধারণ একটি পরিবার তাদের সদস্যদের নিয়ে মোটামুটি খেয়ে পড়ে বাচার সুযোগ একেবারেই নেই বলরে চলে। এর মধ্যে ডিমের বাজার পুরোপুরিভাবে অস্থিরঅ প্রতিদিনই সিন্ডিকেট করে এর মূল্য বৃদ্ধি করা হচ্ছে এত সাধারণ মানুষ ক্সতিগ্রস্থ হয়ে পড়ছে।
তাই সরকার মনে করছে যে, যদি ডিমের সরবরাহ বৃদ্ধি করা যায় তবে মূল্যবৃদ্ধি কমে আসবে। এতে সাধারণ জনগণের ডিম কেনাটা সহজ ও ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকতে পারে। দাম নিয়ন্ত্রণ ও বাজারে সরবরাহ বাড়াতে ৪২টি প্রতিষ্ঠানকে আরও ১৮ কোটি ৮০ লাখ ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য-১ শাখা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এর আগে গত ২৩ অক্টোবর ১২টি প্রতিষ্ঠানকে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়। ৭ অক্টোবর সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি পেয়েছিল সাড়ে ৪ কোটি ডিম। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ অনুমতি বলবৎ থাকবে।
উল্লেখ্য, লাগামহীন ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণে গত ১৫ সেপ্টেম্বর কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ডিমের ‘যৌক্তিক দাম’ নির্ধারণ করে দিয়েছিল। সে অনুযায়ী প্রতিটি ডিমের দাম উৎপাদন পর্যায়ে ১০ টাকা ৫৮ পয়সা, পাইকারি পর্যায়ে ১১ টাকা ০১ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সা (ডজন ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা) বিক্রি হওয়ার কথা।
এতেও বাজার নিয়ন্ত্রণে না এলে দুই দফায় ডিম আমদানির অনুমতি ও গত ১৭ অক্টোবর বাজারে ডিমের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে সহনীয় পর্যায়ে রাখতে ডিম আমদানিতে কর ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সেদিন ডিমের ওপর বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
Kent casino Скачать на Андроид. https://www.pgyer.com/apk/apk/com.kent.c115546
Thanks for your cmnt,