 
																
								
                                    
									
                                 
							
							 
                    বেশ কিছুদিন ধরে একটি চ্যালেঞ্জ অনুভব করেছিলাম এমনটাই বলেছিলেন শরীয়তপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনদিপ ঘরাই।
দিন দিন করোনার যে কুপ্রভাব সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে তার মধ্যে শরীয়তপুরে মধ্যে সদর উপজেলাতে বসেছে সব থেকে বড় কোরবানির পশুর হাট।
তাই পশুর হাটে যেন করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি না ঘটে এর জন্য সরকার করোনা প্রতিরোধে বঠোর কর্মসুচী ঘোষনা করেছেনে। আর সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউন পালনের লক্ষে আজ জেলা প্রশাসক এর উদ্যোগে হাটে শতভাগ নিয়ম মেনে হাট পরিচালনা করতে ও কেউ যেন মাস্ক ব্যবহার এ গাফিলতি না করে তাই আজ সোমবার সকাল থেকেই জেলার মূল কোরবানির হাটে কঠোর ভাবে নিয়ম মানাতে সকাল থেকেই কাজ করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মন্দিপ ঘরাইয়ের নির্দেশে আইনশৃঙ্খ রক্ষাকারেী বাহীনির সদস্যগণ।
সকাল থেকেই পশুর হাটে জেলা প্রশাসন এর নিয়ম মেনে হাট পরিচালনা করাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন (ইউএনও) তিনি মাঠে প্রবেশ পথে পাঁচ জন করে ক্রেতা ও প্রত্যেক গরুর সাথে একজন করে লোক প্রবেশ করান এবং ক্রেতা ও গরু বিক্রেতাদের আলাদা লাইন করে হাটে প্রবেশ করানো হয়েছে।
পাঁচজন এর কেনা শেষে আরো পাচজন কে প্রবেশ করানো হয় এবং হাটের আশেপাশে কোন বাড়তি লোকজন যেন ভির করতে না পারে সে দিকটাও কঠোরভাবে পর্যালচনা করা হচ্ছে।
আর এর জন্য কঠোর অবস্থান ছিল আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সদস্যদের। প্রায় অর্ধশত আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সক্রিয় ছিল।
এ সময় জেলার উর্ধতন কর্মকর্তারা হাট পরিদর্শন এ আসেন এ সময় জেলা প্রশাসক পারভেজ হাসান বলেন, আমাদের এ প্রাচীন হাট ও জেলার সর্বোচ্চ বড় হাঁটকে নিয়ন্ত্রণ করতে আমরা সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করছি এবং হাটে যেন কোন ভাবেই কোন অজাচিত মানুষের ভির না হয় সে জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে।।
এখানে বিপুল পরিমান আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সক্রিয় ভাবে কাজ করে চলেছেন। আমরা শরীয়তপুরে করোনা বিস্তার রোধে যা করণীয় সেটাই করার চেষ্টা করছি।
আমাদের মোবাইল কোর্ট এর অভিযান সার্বক্ষণিক চলছে ও চলবে মানুষের মাঝে করোনার প্রভাব সম্পর্কে সচেতন করতে ও ১০০% মাস্ক ব্যবহার করতে মাঠে থাকবে জেলা প্রশাসন ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
তাই এলাকার বাসিন্দাদের সতর্কতা অবলম্বন করানোর চেষ্টা করা হচ্ছে এবং বাহিরে বের না হওয়ায় নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।