পাতারিয়া গ্রামের কৃষক মো. সুমন মিয়া (৪০) মালচিং পদ্ধতিতে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষ করে লাভের মুখ দেখছেন। প্রথমবারের মতো এই পদ্ধতিতে তরমুজ চাষ করেই তিনি পেয়েছেন বাম্পার ফলন।
বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের সহায়তায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অধীনে- সুমন মিয়া তার ৩৩ থেকে ৪০ শতাংশ জমিতে “সুপার কুইন জাতের তরমুজ” চাষ করেন। প্রায় ৯০ হাজার টাকা খরচ করে মাত্র ৬৫ দিনেই ফলন পেয়েছেন তিনি।
ইতোমধ্যে তার ক্ষেতের তরমুজ বিক্রি শুরু হয়েছে এবং নেত্রকোণা, ময়মনসিংহ, এবং চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকার পাইকারি ক্রেতারা তার সঙ্গে যোগাযোগ করছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সুমন মিয়ার ক্ষেতে মালচিং এবং মাচা পদ্ধতিতে চাষ করা তরমুজগুলোর ফলন হয়েছে চমৎকার। প্রতিটি তরমুজের গড় ওজন ২ কেজি, তবে কিছু তরমুজ ৫ কেজি পর্যন্তও হয়েছে। সুমনা মিয়ার এই উদ্যোগ অন্যান্য কৃষকদেরও মালচিং পদ্ধতিতে আধুনিক চাষাবাদে উৎসাহিত করবে বলে আশা করা যায়।