নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার পার-বাগডোব গ্রামে মোবারক হোসেন মগরব মোল্লা(৭০)নামে এক বৃদ্ধার করুন মৃত্যু হয়েছে।মৃত মগরব আলী মোল্লা পার -বাগডোব মৃত আয়েজ উদ্দিনের মোল্লার ছেলে। প্রত্যক্ষ সূত্রে জানা যায় যে মগরব আলী নিঃসন্তান হওয়ায় দীর্ঘদিন যাবৎ তার স্ত্রীকে নিয়ে তার শশুর বাড়িতে বড়াই গ্রামের পারকোল গ্রামে বসবাস করতেন।
তার স্ত্রী মারা যাওয়ার পরে শশুর বাড়ির লোকেরা তাকে ঢাকায় একটি বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসেন।তিনি বেশ কিছুদিন হলে মানুসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ায়, বৃদ্ধাশ্রম হতে বেশ কিছু দিন হলে তাকে তাহার শ্বশুরবাড়িতে রেখে যায়, বৃদ্ধাশ্রম কর্তৃপক্ষ। বেশ কিছুদিন হলে তিনি পারকোল গ্রামে শ্বশুর বাড়ির লোকদের অবহেলায় অনাদরে প্রচন্ড শীতের রাত্রিতেই উঠানেই কোনে তার কাটতো। গত ১২/০১/২০২৪ তারিখে তার শ্বশুর বাড়ির লোকেরা তার ভাতিজা মো: গোলজার হোসেনের বাসার বাসার সামনে রেখে চলে যায়।
বৃদ্ধার মৃত্যুর বিষয়ে তার ভাতিজা গোলজার হোসেন এর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান তারা গত ১২/০১/২৪ তাং রাত্রিতে কেহই তারা বাসায় ছিলেন না,তারা একটি বিয়ের দাওয়াত খেতে গিয়েছিলেন তার ছেলের শ্বশুর বাড়িতে গিয়েছিলেন । তার বৃদ্ধা চাচাকে তার বাসার উঠানে খড়ের গাদার কাছে সন্ধ্যার দিকে তিনি শুয়ে থাকতে দেখে গেছেন। বলে জানান তিনি।
তার চাচা কিভাবে মারা গেছে এ বিষয়ে কোনো সদ উত্তর তিনি দিতে পারেননি। তিনি বলেন সকালের দিকে আমরা খবর পেয়েছি যে, আমার বৃদ্ধ চাচা বড়াল নদীর পানিতে পড়ে মারা গেছে, তাই আমরা সকালে এসে তাকে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তার মৃতদেহ উদ্ধার করেছি। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বড়াইগ্রাম থানা, পুলিশ লাশের ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর