মধুমতি সেতু চালু হওয়াতে ঢাকা থেকে স্থলবন্দর বেনাপোলের দুরত্ব ৭০ কিলোমিটার কমলেও এই রুটে ভাড়া কমায়নি পন্যবাহী ট্রাক ও যাত্রীবাহী বাস। দুরত্ব কমে যাওয়ার ট্রাক ও বাস মালিকেরা লাভবান হলেও অর্থনৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আমদানিকারক ও যাত্রীরা।
কিন্তু দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর বেনাপোল থেকে ঢাকার দুরত্ব ছিল ২৬১ কিলোমিটার, কিন্তু গত ১০ অক্টোবর মধুমতি সেতু চালু হওয়ার পর এই রুটের দুরত্ব ৭০ কিলোমিটার কমে দাড়িয়ে ১৯১ কিলোমিটারে বিদ্যমান রয়েছে। দুরত্ব কমে যাওয়ার যানবাহন চলাচলে সময় ও খরচ কমে আসে চালকদের।
দুরত্ব কমায় খরচ কমলেও ট্রাক ও বাসভাড়া কমায়নি মালিকেরা।কিন্তু এই রুটের চলাচলকারী যাত্রীদের অভিযোগ দুরত্ব কমলেও বাস মালিকেরা আগের ভাড়াই নিচ্ছে। কিন্তু, যখন তেলের মূল্য বৃদ্ধি পায় তাৎক্ষণিক ভাড়া বেড়ে যাই।
অন্যদিকে পন্যবাহী ট্রাক ভাড়ার দাবি জানিয়েছেন বেনাপোল সি এন্ড এফ এজেন্টের ব্যবসায়িগণ বলেন,বেনাপোল থেকে ঢাকাস্থ বর্তমানে পন্যবাহী ট্রাকের ভাড়া ২০/২২ হাজার টাকা নিচ্ছে।কিন্তু ৭০ কিলোমিটার দুরত্ব কমায় ভাড়া নিতে হবে ১৪/১৫ হাজারের ভিতর কেননা খরচ ও সময় দুইটাই কমে গেছে।