রংপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মতি প্লাজা মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে মাত্র ৫ মিনিটের মাঝেই ফায়া সার্ভিসের কর্মকর্তারা চলে আসে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট। পরে সাব স্টেশন থেকে আরো চারটি ইউনিট এসে যোগ দেয়। মোট ১০টি ইউনিটের প্রাণপণ চেষ্টায় ১৫ মিনিটেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। প্রাথমিকভাবে অগ্নিকাণ্ডের সুনির্দিষ্ট কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বলা যাচ্ছে না। তদন্ত সাপেক্ষে বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে বলে গণমাধ্যমকে জানানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী এক নারী উদ্যোক্তা সামিউন নাহার জানান, দ্বিতীয় তলায় একটি জেনারেটরের বিস্ফোরণ থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটতে পারে বলে আমি মনে করছি। তবে আগুন দ্রুত-গতিতে ছড়িয়ে পড়ার আগেই ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছেন বলে তাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
মতিপ্লাজা মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি শাহীন চৌধুরী জানিয়েছেন, মার্কেটে কয়েকটি গোডাউন ঘরসহ ৩২টি দোকান আছে। আগুনে ৮টি দোকানের ব্যপক ক্ষতি হয়েছে।
রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার আবু মারুফ হোসেন জানিয়েছেন, খুব অল্প সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিসের চৌকস একদল কর্মী। তবে এটি দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে