গত ৩রা মার্চ দৈনিক আজাদী অনলাইন ও মাল্টিমিডিয়া সাতকানিয়া লোহাগাড়া প্রতিনিধি আব্দুল আউয়াল জনি ঠিকাদার মনজুর আলম কতৃক লাঞ্ছিত হন এবং তার মোবাইল ফোন ভাংচুর করা হয়। ঘটনাটি ঘটে লোহাগাড়া উপজেলা পরিষদ কার্য্যলয়ে। বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে লোহাগাড়ার পদুয়া ধলিবিলা হাঙ্গরখালে নির্মাণাধীন ব্রীজের কাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠে।
বিষয়টি জানতে চেয়ে আব্দুল আউয়াল জনি কথিত ঠিকাদার মনজুর আলম হতে বক্তব্য নিতে ভিডিও ধারণ করলে সাথে সাথে সে তার মোবাইল ফোনে আঘাত করে ভাংচুর করে এবং তাকে প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করে। ঘটনার বিষয়ে আব্দুল আউয়াল জনি ঠিকাদার মনজুর আলমের বিরুদ্ধে লোহাগাড়া থানায় সাধারণ ডাইরী করেনে । এহেন ন্যাক্কারজনক ঘটনার প্রতিবাদে লোহাগাড়া বটতলী মোটর ষ্টেশনে লোহাগাড়া সাতকানিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকগন মানববন্ধন করেন। আর মানবন্ধনে ঠিকাদার মনজুর আলমকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার জন্য ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম দেওয়া হয়। অন্যথায় লোহাগাড়ায় ও চট্টগ্রামে কর্মরত সাংবাদিগন কঠোর কর্মসুচি পালন করতে বাধ্য হবে বলে জানান।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন, লোহাগাড়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাংবাদিক নুরুল ইসলাম, প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, সাংবাদিক আবুল কালাম আজাদ, সঞ্চালনায় ছিলেন, মাই টিভির প্রতিনিধি মিনহাজ, উপস্থিথ ছিলেন, লোহাগাড়া সাংবাদিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল খালেক, লোহাগাড়া প্রেস ক্লাবের সহ-সভাপতি পুষ্পেন চৌধূরী, সাংগঠনিক সম্পাদক জাহেদুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক খোকন সুশীল, দৈনিক যুগান্তর প্রতিনিধি নাজিম উদ্দিন, শাহ আমানত পত্রিকার প্রতিনিধি শামশুল ইসলাম রানা, বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি লোহাগাড়ার সভাপতি মাহামুদুল হক চৌধূরী, সাংবাদিক আতাউর রহমান, সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম, ডাক্তার কামাল উদ্দিন, সাংবাদিক মাষ্টার জমির উদ্দিন, সাংবাদিক এরশাদ আলম, সাংবাদিক আবুল কালাম, সাংবাদিক মোক্তার হোসেন, সাংবাদিক মিনহাজ বাঙ্গালী, কামরুল ইসলাম, সুমন বড়ুয়া, সহ বহু সাংবাদিক উপস্থিথ ছিলেন।