আছি তব চরণ আশায় মা বাবার উছিলায় আসিলাম এ ধরায় দয়াল তোমার কৃপায়।। জন্ম থেকে জ্বলছি রবের দয়ায় চলছি মনিবের কি করছি অকৃতজ্ঞ থাকছি ক্ষমা ছাড়া নাই উপায়।।
ইসলাম ধর্ম মানুষের খেয়াল খুশিতে গড়া নয় এক আল্লাহুর বাণি। আল্লাহু যেমন সকল সৃষ্টির স্রষ্টা তেমনি সমস্ত জাহানের ভাবনা আছে এই ধর্মে। যারা এই ধর্ম মানে না তাদের অমুসলিম
বৃষ্টির দিনে ফেরদৌসী খানম (রীনা) বৃষ্টি মূখর এই মেঘলা দিনে, ভাবছি বসে আনমনে। ঐ দূরে মেঘমালা কোথায় ভেসে চলে, পাখিরা নিশ্চুপ সবুজ পাতার ডালে।
এই ধরনীতে যা কিছু আছে সব তোমার গোলাম তোমার হুকুমের দাসতো করে দিন রাত্রি অবিরাম নিশিতে কাদে কিটপত্ঙ্গ কাদেঁ গাছপালা তোমার হুকুমে সারা দিতে হয়ে পরে সবাই উতলা
একদিন বিকেলের আলো নিভে এলে আমি তার পাশে গিয়ে দাড়াবো তখন যে আমাকে দিয়ে গেছে ব্যাথা, পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি – তার কাধে মাথা রেখে জানতে চাইবো মৃদুস্বরে আর কত টুকু
আমি যাচ্ছি চলে আমার চিরচেনা চন্দ্রনিবাস ছেড়ে অন্ধকার কেটে বাতাসে ভর করে, ডানায় ভেসে ভেসে শীত শেষে যেমনটা ফিরে যায় অতিথি পাখি। কত অনায়াস এই প্রয়ানের পথ ভালবাসার মৃত্তিকার
ছোট্ট বেলার অনেক স্মৃতি আজও আছে মনে, সারাক্ষণ মনেরেআকাশে স্মৃতিরা জাল বুঁনে। সেই স্মৃতি ভুলি কি করে! শুধুই মনে পড়ে, মনের আকাশে বেদনার মেঘেরা ভর করে। ঝড়ের দিনে আম
রমজানের রোজার শেষে এলো ঈদ-উল- ফিতর, সুখ যেন নেই প্রতিটি মুমিন মুসলমানের মনের ভিতর। সারাক্ষণ করোনা ভাইরাসের জন্য আতঙ্কিত মন, কি করে পাবে মুক্তি করোনা থেকে ভাবে সারাক্ষণ !!
কভিট নাইনটিন, আনলে পৃথিবীতে দুখের দিন। করলে বিশ্ব জয়, তোমাকে নিয়ে সবার ভয়। প্রথমে চীন দেশে তোমারে আগমন, এখন সারা বিশ্বে তোমার বিচরণ। তোমার নিষ্ঠুরতায় প্রাণ যায়, প্রিয় মানুষ
বৈশাখ গেলো জ্যৈষ্ঠ এলো দারুণ খবর নিয়ে, ফলে ফলে ভরে দিলো তার সুগন্ধি সুবাস দিয়ে। জ্যৈষ্ঠ এলে নানান ফলের হয় যে সমাহার, আম,জাম, কাঁঠাল, লিচু নানান ফলের বাহার।
বছর ঘুরে এলো্ আবার পবিত্র মাহে রমজান, গুনাহ্ মাফের শ্রেষ্ঠ সময় শোন হে মুসলমান। ইসলামের তৃতীয় স্তম্ভ মাহে রমজান, সংযমী আর শুদ্ধি হই দিয়ে মনপ্রাণ। এ মাসেই নাজিল হলো পবিত্র